আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে দেশের অভ্যন্তরে একটি নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যা করা হয়েছে—এমন খবর জানার পরই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তেহরানের দুজন আঞ্চলিক কর্মকর্তা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সংস্থাটি বিভিন্ন সূত্রের বরাতে জানিয়েছে, শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দক্ষিণ বৈরুতে হামলায় হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহকে হত্যার দাবি করে ইসরায়েল। এরপরই ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েলের দাবি নাকচ করে দিয়েছে হিজবুল্লাহ। সংগঠনটির নিরাপত্তা সূত্রগুলো প্রেস টিভিকে জানিয়েছে, নাসরাল্লাহ নিরাপদ অবস্থানে রয়েছেন এবং বৈরুতের দক্ষিণ শহরতলীতে সাম্প্রতিক ইসরায়েলি বিমান হামলায় তার কোনো ক্ষতি হয়নি।
অন্যদিকে ইরানের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, হিজবুল্লাহ এবং অন্যান্য মিত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে তারা যোগাযোগ রাখছে। নাসরাল্লাহর উপর হামলার জবাবে কী ব্যবস্থা নেয়া হবে সেটি এখন ঠিক করা হবে।