“আধুনিক সকল সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে পুষ্পধারার পদ্মা ইকো সিটিতে”
নগর জীবনের সর্বাধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে পদ্মা ইকো সিটি গড়ে তোলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লি. এর ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মনিরুজ্জামান (শাশ্বত মনির)। সেই সাথে সরকারি সকল নিয়ম-কানুন ও নীতিমালা অনুসরণ করেই এই প্রকল্প গড়ে উঠছে।
২১ সেপ্টেম্বর, শনিবার রাজধানীর এক হোটেলে কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিক্রয় প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আড়িয়াল বিলের সাথে পুষ্পধারার কোন সম্পৃক্ততা নেই। গ্রাহকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন এমন কোন কর্মকাণ্ড পুষ্পধারা কখনো প্রশ্রয় দেয় না।
হাসিবুল হক মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিচালক (এইচআর) আতিকুর রহমান মিন্টু, পরিচালক (প্রশাসন) এনামুল হক, পরিচালক (আইটি)মোহাম্মদ জুলফিকার আলী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পরিচালক (আইটি)মোহাম্মদ জুলফিকার আলী বলেন, পুস্পধারার গ্রাহকদের জন্য আরও আধুনিক সেবা প্রদান করার জন্য মোবাইল এ্যাপের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যা দিয়ে প্রতিদি কাষ্টমার তাদের সকল তথ্য দেখতে পারবেন।
আতিকুর রহমান বলেন, পুষ্পধারার ব্যবস্থাপনা পর্ষদ অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি অর্জনই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।
এনামুল হক বলেন, পুষ্পধারা কখনো কারো জমি জবরদখল করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবে না। ঢাকার কাছে পরিবেশবান্ধব এ প্রকল্পে থাকবে উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল, লেকসহ সবুজের সমারোহ।
পদ্মা ইকো সিটিতে থাকবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, গ্রাহক সন্তুষ্টির কোন কমতি থাকবে না, বলেন জুলফিকার হাসনাত।
সভাপতির বক্তব্যে হাসিবুল হক মামুন বলেন, আমরা জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ থেকে নিবন্ধন নিয়েছি, পরবর্তীতে নবায়নও পেয়েছি। আমরা বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন (বিএলডিএ) এর সদস্য। জেলা প্রশাসকের সুপারিশক্রমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনও পেয়েছি।
তিনি আরো বলেন, আমরা আইনের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধাশীল। দেশের আবাসন সংকট নিরসনে পুষ্পধারা ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।