জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রথম ধাপের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত বিশেষ সেল।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সেলের দলনেতা অতিরিক্ত সচিব খন্দকার জহিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুলাই-আগস্ট মাসের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করে যাদের শহীদ বা আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, তাদের নামের তালিকা চূড়ান্ত করার জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ৬৪টি জেলার জেলা কমিটি এবং গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল কাজ করছে।
এই উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের তালিকা নির্ধারণের উদ্দেশ্যে প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের ওয়েবসাইটে https://musc.portal.gov.bd উন্মোচন করা হয়েছে। তালিকাটি ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত জনসাধারণের পর্যালোচনার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এছাড়াও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, খসড়া তালিকায় শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের নাম, ঠিকানা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য যাচাই বা সংশোধন করার জন্য শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য, ওয়ারিশ অথবা প্রতিনিধিদের মতামত নেওয়া হবে।
এমনকি, খসড়া তালিকা সম্পর্কে যদি কারো কোনো মতামত, পরামর্শ, সংযোজন বা বিয়োজন করার মতো যুক্তিসংগত তথ্য থাকে, তাহলে তা আগামী ২৩ ডিসেম্বরের মধ্যে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলে
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রথম ধাপের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত বিশেষ সেল।
শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সেলের দলনেতা অতিরিক্ত সচিব খন্দকার জহিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুলাই-আগস্ট মাসের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করে যাদের শহীদ বা আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, তাদের নামের তালিকা চূড়ান্ত করার জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ৬৪টি জেলার জেলা কমিটি এবং গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল কাজ করছে।
এই উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের তালিকা নির্ধারণের উদ্দেশ্যে প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের ওয়েবসাইটে https://musc.portal.gov.bd উন্মোচন করা হয়েছে। তালিকাটি ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত জনসাধারণের পর্যালোচনার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এছাড়াও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, খসড়া তালিকায় শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের নাম, ঠিকানা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য যাচাই বা সংশোধন করার জন্য শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্য, ওয়ারিশ অথবা প্রতিনিধিদের মতামত নেওয়া হবে।
এমনকি, খসড়া তালিকা সম্পর্কে যদি কারো কোনো মতামত, পরামর্শ, সংযোজন বা বিয়োজন করার মতো যুক্তিসংগত তথ্য থাকে, তাহলে তা আগামী ২৩ ডিসেম্বরের মধ্যে গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের ইমেইল [email protected] এর মাধ্যমে জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে।